রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চরম আকার ধারণ করেছে।
দলের ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহসম্পাদক শফিকুল হক মিলনের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আয়োজিত এক বিক্ষোভে টায়ারে আগুন দেওয়ার সময় জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলামের শরীরে আগুন ধরে যায়।
সোমবার বিকালে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানার চৌদ্দপাই এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিএনপির নেতাকর্মীরা টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছিলেন। এসময় অসাবধানবশত শহিদুলের শরীরে আগুন লেগে যায়। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনি দৌড়াতে শুরু করলে সহকর্মীরা তার গায়ের জার্সি খুলে আগুন নেভায়। এ সময় তাকে দ্রুত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
শহিদুল ইসলাম বিএনপির প্রয়াত নেতা ও সাবেক ভূমি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কবির হোসেনের ছেলে নাসির হোসেন অস্থিরের সমর্থক। আসন্ন নির্বাচনে রাজশাহী-৩ আসন থেকে নাসির হোসেনও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। পছন্দের নেতাকে মনোনয়ন না দিয়ে শফিকুল হক মিলনকে মনোনীত করায় অস্থিরের সমর্থকরা এই বিক্ষোভের আয়োজন করে।
এ বিষয়ে মনোনয়ন বঞ্চিত নাসির হোসেন অস্থির বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে এই আসনের জন্য কাজ করে আসছি। দল আমাকে মনোনয়ন না দেওয়ায় আমার সমর্থকরা বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে। টায়ারে আগুন দিতে গিয়েই শহিদুলের শরীরে আগুন ধরে যায়। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, শফিকুল হক মিলনকে বহিরাগত আখ্যা দিয়ে তার মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে পবা উপজেলার আন্ধারকৌঠা এলাকায় আরেকটি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা বিএনপির সদস্য রায়হানুল আলম রায়হানের সমর্থকরা এই কর্মসূচির আয়োজন করেন।
সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, শফিকুল হক মিলন মনোয়ন পেলেও তিনি এলাকার বাসিন্দা নন এবং নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই। তার বাড়ি রাজশাহী মহানগর এলাকায় হওয়ায় কোনো প্রয়োজনে নেতাকর্মীদের শহরে গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করতে হয়। তারা এমন প্রার্থীকে চান না এবং এলাকার ভোটারকেই বিএনপির প্রার্থী হিসেবে দেখতে চান বলে দাবি জানান।
বক্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পবার হুজরিপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মুজিবুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন, হড়গ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ এবং দামকুড়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি তরিকুল ইসলাম চুন্নু।
উল্লেখ্য, শফিকুল হক মিলন রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনেও এই আসন থেকে বিএনপি প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
দলের ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহসম্পাদক শফিকুল হক মিলনের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আয়োজিত এক বিক্ষোভে টায়ারে আগুন দেওয়ার সময় জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলামের শরীরে আগুন ধরে যায়।
সোমবার বিকালে রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানার চৌদ্দপাই এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে বিএনপির নেতাকর্মীরা টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছিলেন। এসময় অসাবধানবশত শহিদুলের শরীরে আগুন লেগে যায়। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনি দৌড়াতে শুরু করলে সহকর্মীরা তার গায়ের জার্সি খুলে আগুন নেভায়। এ সময় তাকে দ্রুত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
শহিদুল ইসলাম বিএনপির প্রয়াত নেতা ও সাবেক ভূমি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কবির হোসেনের ছেলে নাসির হোসেন অস্থিরের সমর্থক। আসন্ন নির্বাচনে রাজশাহী-৩ আসন থেকে নাসির হোসেনও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। পছন্দের নেতাকে মনোনয়ন না দিয়ে শফিকুল হক মিলনকে মনোনীত করায় অস্থিরের সমর্থকরা এই বিক্ষোভের আয়োজন করে।
এ বিষয়ে মনোনয়ন বঞ্চিত নাসির হোসেন অস্থির বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে এই আসনের জন্য কাজ করে আসছি। দল আমাকে মনোনয়ন না দেওয়ায় আমার সমর্থকরা বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে। টায়ারে আগুন দিতে গিয়েই শহিদুলের শরীরে আগুন ধরে যায়। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, শফিকুল হক মিলনকে বহিরাগত আখ্যা দিয়ে তার মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে পবা উপজেলার আন্ধারকৌঠা এলাকায় আরেকটি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা বিএনপির সদস্য রায়হানুল আলম রায়হানের সমর্থকরা এই কর্মসূচির আয়োজন করেন।
সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, শফিকুল হক মিলন মনোয়ন পেলেও তিনি এলাকার বাসিন্দা নন এবং নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই। তার বাড়ি রাজশাহী মহানগর এলাকায় হওয়ায় কোনো প্রয়োজনে নেতাকর্মীদের শহরে গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করতে হয়। তারা এমন প্রার্থীকে চান না এবং এলাকার ভোটারকেই বিএনপির প্রার্থী হিসেবে দেখতে চান বলে দাবি জানান।
বক্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পবার হুজরিপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মুজিবুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন, হড়গ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ এবং দামকুড়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি তরিকুল ইসলাম চুন্নু।
উল্লেখ্য, শফিকুল হক মিলন রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনেও এই আসন থেকে বিএনপি প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক